Notice Board Please Click to view Class Routine Please Click to view Gallery Please Click to view Result Please Click to view
প্রধান শিক্ষকের বাণী
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানান যাচ্ছে যে, নীলফামারীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কর্মকান্ড ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে। বর্তমানে সদাসয় সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের সাথে আমরাও একাত্ততা করতে চাই। আমাদের সকল কর্মকান্ড ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রকাশ পেলে আমাদের কর্মকান্ড সর্ম্পকে অতি সহজে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা অবহিত হতে পারবেন আমি আশাকরি এর মধ্যদিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরাই শুধু নয় সারা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি সামাজিকরণ সম্ভব হবে। আমি আমাদের বিদ্যালয়ের সহকর্মী, শিক্ষার্থী, ছাত্রী অবিভাবক সুধিমহল শুবাসুদ্যায়ী সকলকে আন্তারিক শুভেচ্ছা।
ফেরদৌসী আশরাফী
প্রধান শিক্ষক
নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
বিদ্যালয় পরিচিতি
নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার সদর থানার ৭ নং ওয়র্ডের হসপিটাল রোডের জুম্মাপাড়ায় অবস্থিত। বিদ্যালয়টি ১৯৪৫ সালের ১লা জানুয়ারী স্থাপিত হয়ে আজ অবধি সফলভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে। বিদ্যালয়ের EIIN নং- ১২৫০৬২। বিদ্যালয়টি মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখাসহ ৫ম হতে ১০ম শ্রেনিতে মোট ছাত্রীর পরিমান প্রায় ১৩৫০ জন। বিদ্যালয়টিতে ৪০জন অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী রয়েছে।
ভবিষৎ পরিকল্পনাঃ বর্তমান শিক্ষানীতির আলোকে শিক্ষারমান উন্নয়ন করা এবং দক্ষ ও মেধাবী মানব সম্পদ গড়ে তোলা। অদুর ভবিষতে মাধ্যমিক এই বিদ্যালয়টিকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত উন্নীত করা।
স্কুল ইতিহাস
নীলফামারী জেলার নারী শিক্ষার উন্নয়নের জন্য স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিবর্গের অনুপ্রেরনায় ১৯৪৫ সালে নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে মুখ্য ভুমিকা পালন করেন জনাব নাজিমুদ্দিন আহম্মেদ । তৎকালিন সময় প্রধান শিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন জনাব আমেনা বেগম। এখানে উল্লেক্ষ্য নীলফামারী সদর - ০২ আসনের মাননীয় সাংসদ জনাব আসাদুজ্জামান নূর (এম.পি) মহোদয়ের পিতা ও মাতা বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাক্ষেত্রে অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। প্রতিষ্ঠালগ্নে তৃতীয় শ্রেনী হতে দশম শ্রেনী পর্যন্ত পাঠদান চলতো এবং নীলফামারী উচ্চ ইংরেজী বালিকা বিদ্যালয় নামে পরিচিত হত। ১৯৭০ সালের ১লা ফেব্রুয়ারীতে বিদ্যালয়টি জাতীয় করন করা হয়। জাতীয় করনের সময় নিচ ধাপের দু’টি শ্রেনীবাদ দিয়ে পঞ্চম শ্রেনী হতে দশম শ্রেনী পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চালু রাখা হয়। অদ্যাবধি বিদ্যালয়টিতে সুচারুভাবে পাঠদান চলছে । ২০১০ খ্রীঃ থেকে প্রভাতি ও দিবা শাখায় পাঠদান চলছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের দুই শাখায় প্রায় ১৩৫০ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।